বুধবার (৩০ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পরিষদের একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।
এসময় তিনি প্রশ্ন তোলেন, আসলে নির্বাচন হবে কবে? তিনি বলেন, একটি স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থার পতন তখনই প্রকৃত সফল হয়, যখন সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। যদি জনগণের কাছে গণতন্ত্র পুরোপুরি ফিরে না আসে, তাহলে আবারও স্বৈরশাসনের হুমকি থেকে যাবে। যারা আজ নানা ধরনের যুক্তি বা অজুহাত তুলে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করছেন, তারা মূলত স্বৈরতন্ত্রকেই শক্তিশালী করার পথ প্রশস্ত করছেন।
তিনি বলেন, বিএনপি এই সরকারের সাথে গণতন্ত্র ইস্যুতে একমত। প্রায় দেড় দশকের বেশি সময় ধরে বিএনপি গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে, বিরোধিতা করছে স্বৈরতন্ত্রের। অথচ অনেকে বিএনপির সেই ভূমিকাকে ছোট করার চেষ্টা করছেন। আমি তাদের বলতে চাই, বিএনপি যখন আন্দোলন শুরু করেছিল, তখন বর্তমান ২৬ থেকে ২৮ বছরের যুবকদের বয়স ছিল অল্প, তারা তখন ছোট শিশু। তখন তাদের খাবারও তাদের মা খাইয়ে দিত। আজকের এই যুবকেরা যখন ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়কে অবজ্ঞা করে, তখন স্পষ্ট বোঝা যায়, তারা অহংকারে অন্ধ হয়ে গেছে।
তথ্যসূত্রঃ গণমাধ্যম
রিপোর্টঃ স্ট্যাফ রিপোর্টার, সকাল নিউজ